করোনভাইরাসে বন্ধ ছিল গোটা ব্রিটেনের বার। প্রায় চার মাস কেটে গেলে সন্ধ্যার পর ‘ড্রিংক’ করার অনুমতি মিলতেই ব্রিটিশরা রীতিমতো বেসামাল এক রাত পার করেছেন। অনেক এলাকায় তরুণ-তরুণীদের মাত্রাতিরিক্ত ড্রিংকের কারনে রাস্তায় পড়ে থাকতে দেখা গেছে। ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন ৪ জুলাই...